Waste To Energy ( আবর্জনা থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন)
➽Waste-To-Energy
সারা বিশ্ব যখন বায়ু দূষন নিয়ে চিন্তিত, তখন একদল বিজ্ঞানী দূষন মুক্ত পরিবেশ বান্ধব বিদ্যুৎ খুজছেন। আপনারা সবাই কম বেশী জানেন বাংলাদেশ বায়ু দুষনে বিশ্বের দ্বিতীয় স্থানে।
ইট খোলা, ফ্যাক্টরি, ট্রান্সপোর্টেশন এর কালো ধোয়া ও কন্সট্রাকশনের ধুলা বালি দিন দিন আমদের চারপাশের পরিবেশ ও বায়ু দূষন করছে। প্রতিদিন আমরা নিশ্বাসের সাথে হাজারো রোগ জিবাণু আমাদের বডিতে নিচ্ছি। তাই মানুষের আয়ু কমে যাচ্ছে ও দিন দিন মানুষ নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। আচ্ছা, আপনি আপনার নিজেকে একটাবার প্রশ্ন করে দেখেছেন আমরা কি পারিনা আমাদের পরিবেশ ও আমাদের পৃথিবীটা কে ইকো ফ্রেন্ডলি করতে.? আপনি কি পারেন না আপনার চারপাশে কিছু গাছ লাগাতে.? আসলে আমরা শুধু ছুটছি টাকার পিছনে, ভাল লাইফস্টাইলের খোজে। দিন দিন গাছ কমছে, বাড়ছে অট্টালিকা। আপনি যদি আপনার চারপাশে একটু খেয়াল করে দেখেন, দেখবেন প্রতিটা দিন নতুন নতুন অট্টালিকা গড়ছে মানুষ। কখনও কি ভেবেছেন এই ইট আসছে কোথা থেকে.? মাটি পুড়িয়ে ইট বানাচ্ছে সাথে দূষন করছে আমাদের পরিবেশ।
সারা বিশ্ব যখন বায়ু দূষন নিয়ে চিন্তিত, তখন একদল বিজ্ঞানী দূষন মুক্ত পরিবেশ বান্ধব বিদ্যুৎ খুজছেন। আপনারা সবাই কম বেশী জানেন বাংলাদেশ বায়ু দুষনে বিশ্বের দ্বিতীয় স্থানে।
ইট খোলা, ফ্যাক্টরি, ট্রান্সপোর্টেশন এর কালো ধোয়া ও কন্সট্রাকশনের ধুলা বালি দিন দিন আমদের চারপাশের পরিবেশ ও বায়ু দূষন করছে। প্রতিদিন আমরা নিশ্বাসের সাথে হাজারো রোগ জিবাণু আমাদের বডিতে নিচ্ছি। তাই মানুষের আয়ু কমে যাচ্ছে ও দিন দিন মানুষ নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। আচ্ছা, আপনি আপনার নিজেকে একটাবার প্রশ্ন করে দেখেছেন আমরা কি পারিনা আমাদের পরিবেশ ও আমাদের পৃথিবীটা কে ইকো ফ্রেন্ডলি করতে.? আপনি কি পারেন না আপনার চারপাশে কিছু গাছ লাগাতে.? আসলে আমরা শুধু ছুটছি টাকার পিছনে, ভাল লাইফস্টাইলের খোজে। দিন দিন গাছ কমছে, বাড়ছে অট্টালিকা। আপনি যদি আপনার চারপাশে একটু খেয়াল করে দেখেন, দেখবেন প্রতিটা দিন নতুন নতুন অট্টালিকা গড়ছে মানুষ। কখনও কি ভেবেছেন এই ইট আসছে কোথা থেকে.? মাটি পুড়িয়ে ইট বানাচ্ছে সাথে দূষন করছে আমাদের পরিবেশ।
পরিবেশ ও বায়ু দূষণ নিয়ে চিন্তিত হয়ে চায়নার একদল বিজ্ঞানী Waste To Energy (WTE) প্রজেক্ট শুরু করেন। এখন চায়নার শেনজ্যাং এ তৈরি হচ্ছে পৃথিবীর সর্ববৃহৎ waste-to-energy প্লান্ট। এই শহর তাদের এক তৃতীয়াংশ আবর্জনা থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনের চিন্তা করছে। যেখানে প্রতিদিন ৫০০০ টন আবর্জনা পুড়ানো হবে। এখানে ৪,৭৩,০০০ ফিট সোলার প্যানেলও বসানো থাকবে, যা থেকে রিনিউয়েবেল এনার্জি পাওয়া যাবে। এই প্লান্ট এ এখনো কন্সট্রাকশন কাজ চলছে। আশা করা যায় ২০২০ সালে এটা চালু করা হবে।
যদি আমি আপনাদের মালোশিয়ার কথা বলি তাহলে দেখুন, মালোশিয়ার একদল বিজ্ঞানী রিনিউয়েবল এনার্জি খুজছিলেন। পরবর্তী তারা শিডিউল ওয়েস্ট টু এনার্জি নামে একটা প্রজেক্ট শুরু করেন। যেটা ২০১৮ সালের মার্চ মাসে চালু করা হয়। এই প্লান্ট এ প্রতিদিন ১০০ টন আবর্জনা থেকে ৩.৪ মেগা ওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হচ্ছে এবং ন্যাশলাল গ্রিড এ যুক্ত হচ্ছে। এখানে প্রতিদিন ১০০ টন আবর্জনা আনা হয় এবং সেটাকে প্রথমে আবর্জনা কে পুড়ানো হয়। এই আবর্জনা থেকে উৎপাদিত বাস্প দিয়ে ঘুরানো হয় স্টিম টারবাইন এবং সেখান থেকে বায়ু দূষণ না করে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হচ্ছে।
যদি ফিলিপাইন এর কথা বলি তাহলে, সেখান একজন প্রাদ্রী কিছু বিজ্ঞানী সাথে পরিবেশ ও বায়ু দূষণ নিয়ে কাজ করছে। ফিলিপাইনের জনসংখা প্রায় দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে, প্রায় ১০ কোটি মানুষ উন্নয়ন ও বিদ্যুৎ সংযোগ চাইছেন। কিন্তু বর্তমানে যে বিদ্যুৎ উৎপাদন হচ্ছে তা একই সঙ্গে বায়ুদূষণ করছে এবং ব্যায় বহুল। তাই কিছু বিজ্ঞানী ইকো ফ্রেন্ডলি এনার্জি নিয়ে কাজ করছেন।
আসুন আমরা আমাদের পৃথিবীটাকে বাচাই
কোন মন্তব্য নেই